কিভাবে ফ্রী টাকা ইনকাম করা যায়

ফ্রী টাকা ইনকাম বলতে এই না যে কোনো পরিশ্রম ছাড়াই ইনকাম হবে। 






ফ্রী ইনকাম করে হলে একটু সময়, পরিশ্রম প্রয়োজন হবে। ফ্রী টাকা ইনকাম করা এখন খুবই সহজতর উপাই। অনলাইন এবং অফলাইনের মাধ্যমে  দুইভাবে ফ্রী টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 

পেজ সূচিপত্রঃ কিভাবে ফ্রী টাকা ইনকাম করা যায় 



কিভাবে ফ্রী টাকা ইনকাম করা যায়

কিভাবে ফ্রী টাকা ইনকাম করা যায় এই বেপারে সবাই জানতে চাই। এই বর্তমান যুগে সবাই অনলাইনে বা অফলাইনে ফ্রী টাকা ইনকাম করতে চাই বিনা খরচে। অনেকেই মনে করে ফ্রী ইনকাম মানে হলো কিছু না করেই টাকা চলে আসবে কিন্তু আসলে তা হয় না। যদি সময়, পরিশ্রম, ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে পারা যায় তাহলে বিনা পূজিতেই ইনকাম করা সম্ভব। ফ্রী টাকা ইনকাম বলতে কোন ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ইনকাম বোঝায়। 



ফ্রি টাকা ইনকাম অনেকের কাছেই খুব আকর্ষণীয়। ফ্রি টাকা ইনকাম মানুষের অনেক কাজে লাগে। অনলাইন এবং অফলাইন দুই ভাবেই আমরা ইনকাম করতে পারব।
অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ফেসবুক, টিকটক, বিভিন্ন প্লাটফর্ম দ্বারা ফ্রী টাকা ইনকাম সহজ। এবং অফলাইনে টিউশন করিয়ে, প্রসাধনী বিক্রি করে, ভালো জব করে, খাবার বিক্রি করে এবং নানাভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। এই আর্টিকেলে আমরা ফ্রি টাকা ইনকামের কিছু বাস্তব উপাই নিয়ে আলোচনা করব।  






অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে ফ্রী ইনকাম করা যায় 

অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে ফ্রী ইনকাম করা যায়? এটা আজকাল সবার প্রশ্ন এবং সবাই জানতে চাই। অনলাইনে অনেক এমন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে ইনকাম করা সম্ভব। 
প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে রয়েছে সবার প্রথমে ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি। এগুলা প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অনেকেই টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু যেটা প্রয়োজন সেটা হলো ধৈর্য এবং সময়। এই দুইটা ছাড়া ফ্রী ইনকাম করা সম্ভব না। যেকোনো কাজের জন্য সময় এবং ধৈর্য দরকার হবেই। 



ফেসবুকে ব্লগ বানিয়ে পোস্ট করলে বা শর্ট রিলস বানিয়ে আপলোড দিলে ইনকাম এর ব্যবস্থা হতে পারে। ফেসবুক খুব জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এর একটি। ফেসবুক এর মনিটাইজেশন চালু হয়ে গেলেই ইনকাম শুরু হয়ে যায়। 
তারপর রয়েছে ইউটিউব যা খুবই জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। ইউটিউব এ ভিডিও বা শর্টস বানিয়ে পোস্ট করলে খুব তাড়াতাড়ি সেটি ভাইরাল হয় এবং ইনকাম এর ব্যবস্থা হয়ে যায়। 
এর পরেই রয়েছে টিকটক এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অনেকেই টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে। 



টিকটক ছোট থেকে বড় সবাই ব্যবহার করে থাকে। প্রতিদিন ৫-৬ টা করে ভিডিও পোস্ট করলেই ইনকাম এর ব্যবস্থা হয়ে যায়। 
তারপরেই আসে ইনস্টাগ্রাম। ইনস্টাগ্রাম এ রিলস বানিয়ে পোস্ট করলে পিকচার আপলোড দিলেই হয়, এবং মনিটাইজেশন চালু হয়ে গেলেই ইনকাম এর একটি পথ খুলে যায়। 



অনলাইনের সব প্ল্যাটফর্ম গুলোই অনেক উন্নতির পথ দেখিয়েছে। এগুলা প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে অনেকেই টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে।
অনলাইন এখন এমন একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে যার কারণে মানুষ ইনকাম করতে পারছি। বেকারত্ব অনেকটাই দূর হচ্ছে। অনলাইনের কারনে মানুষের জীবন ধরন সব পাল্টে গেছে। 
সুতরাং বলা যায় যে, অনলাইনে মাধ্যমে ফ্রি টাকা ইনকাম করা এখন খুব সহজ। চেষ্টা করলেই উপায় হয় এটা মানতেই হবে। 

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম 

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম। শুধু দরকার ধৈর্য, সময়, পরিশ্রম আর এগুলা ছাড়া টাকা ইনকাম করা অসম্ভব। যেকোনো কিছুর জন্য পরিশ্রম, ধৈর্য, সময় দরকার হয়। সোশ্যাল মিডিয়া এখন বিশ্বের সেরা উপায় ইনকাম এর জন্য। অনেকেই আছে যারা বাড়ির বাইরে যেতে পারে না। যেমন অনেক মহিলা আছেন যারা ইনকাম করতে চাই কিন্তু বাড়ি থেকে বাইরে যাওয়ার উপায় নাই কিন্তু ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে চাই। আবার অনেক মানুষ আছেন যাদের পা নাই বা শরীরের জন্য ক্ষতের জন্য বাইরে কাজ পাইনা তাদের জন্য এই সোশ্যাল মিডিয়া একদম সেরা টাকা ইনকাম এর জন্য। 



সোশ্যাল মিডিয়া বর্তমানে খুব জনপ্রিয় এবং সোশ্যাল সিডিয়ার অবদান সব সময়ই থাকবেই। 
সোশ্যাল মিডিয়া তে ইনকাম এর জন্য রয়েছে ওয়েবসাইট, ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগিং ইত্যাদি। ওয়েবসাইট একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখানে কনটেন্ট লিখে বা ব্লগ পোস্ট করে ইনকাম করা সম্ভব। ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখে মানুষ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে।
তারপরেই আছে ফেসবুক, ফেসবুক খুব জনপ্রিয় মাধ্যম টাকা ইনকাম এর জন্য। 



ফেসবুক এ ভিডিও, রিলস পোস্ট এর মাধ্যমে মনিটাইজেশন চালু হলেই ইনকাম এর ব্যবস্থা শুরু হয়ে যায়। এরপর আছে ইউটিউব। ইউটিউব ছোট থেকে বড় সবাই ব্যবহার করে থাকে। ইউটিউব এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায় এবং ইউটিউব ভিডিও, রিলস বানিয়ে আপলোড দিলে এবং সাবস্ক্রাইব বাড়াতে পারলেই ইনকাম এর ব্যবস্থা হয়ে যাবে। 



সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম করা অনেকটাই সম্ভব যদি ধৈর্য থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে এখন অনেকটাই বেকারত্ব কম হচ্ছে। ‌ সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে অনেকটাই সবাই লাভবান হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া মানুষের টাকা ইনকামের পথ খুলে দিয়েছে।
সুতরাং বলা যায়, বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম এখন খুব সহজ। মানুষের জন্য খুব উপকারী একটি পথ সোশ্যাল মিডিয়া। 

ইউটিউব রিলস তৈরি করে ইনকাম

ইউটিউব রিলস তৈরি করে ইনকাম করে ইনকাম। অনলাইনে প্লাটফর্মের মধ্যে ইউটিউব অন্যতম। কিন্তু ইউটিউবের রিলস তৈরি করার জন্য পরিশ্রম লাগে অনেকটাই এবং সময় দিতে হয় এটা তে। ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব প্রয়োজন হয়। সাবস্ক্রাইব ছাড়া ইনকাম সম্ভব না। ইউটিউবে অনেকেই রিলস বানিয়ে পোস্ট করে এবং তারাও ইনকাম করতে পেরেছে। রিলস বানিয়ে পোস্ট করলে আস্তে আস্তে টাকা ইনকাম এর পথ খুলে যায়।



 ইউটিউবে রিলস দেখতে সবাই পছন্দ করে থাকে। ইউটিউব প্ল্যাটফর্ম টা অনেক জনপ্রিয়। এই প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে অনেকেই আজ কোটিপতি। ইউটিউবে ইনকাম ব্যবস্থা অনেক ভালো। সাবস্ক্রাইব আর ভিউ বাড়াতে পারলেই ইনকাম নিশ্চিত। ইউটিউবে বড় বড় ভিডিও বানিয়ে ছাড়লে বেশি ভালো হয়। ইউটিউব প্লাটফর্ম মানুষের জীবন পাল্টে ফেলেছে। অনেকেই ইউটিউবের মাধ্যমে টাকা আয় করার সুযোগ পাচ্ছে। ফলে অনেক বেকারত্ব কম হচ্ছে। 



বহু বছর ধরে ইউটিউবে মানুষ রিলস ভিডিও বানিয়ে আপলোড করছে। ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে অনেকে সাফল্য লাভ করেছে। চাইলে আপনারাও ইউটিউবে রিলস, ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করতে পারেন। এতে করে আপনারাও টাকা ইনকামের পথ খুঁজে পাবেন। টাকা ইনকামের জন্য ইউটিউব একটি জনপ্রিয় উপায়। 
সুতরাং, ইউটিউবে রিলস তৈরি করে ইনকাম করা যায়।  

কন্টেন্ট তৈরি করে ইনকাম 

কন্টেন্ট তৈরি করে ইনকাম। কন্টেন্ট তৈরি করে ইনকাম করা এখন খুব সহজ। প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়া তে কন্টেন্ট বানিয়ে আপলোড দিলে ইনকাম শুরু হওয়ার আশা থাকে। কোথায় থেকে কন্টেন্ট বানিয়ে ইনকাম করা যায়? ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে, ফেসবুক পেজ বা রিলস এর মনিটাইজেশন চালু ভিডিও ভিউ বা রিলস বোনাস থেকে ইনকাম করা সম্ভব।




ইনস্টাগ্রামে স্পন্সর পোস্ট দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব। কনটেন্ট তৈরি করে মানুষ এখন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। কনটেন্ট রাইটিং এর মূল্য অনেক বেশি। ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে পোস্ট করলে আস্তে আস্তে টাকা ইনকামের পথ খুলে যাই। 
কন্টেন্ট তৈরি করতে প্রয়োজন প্রতিভা, শ্রম, এবং লেখার ধরন। ভালো করে লিখতে না জানলে কনটেন্ট তৈরি করা সম্ভব নয়। কনটেন্ট এর জন্য  লিখার ধরন টা খুব প্রয়োজন। 




কথা সাজিয়ে না লিখতে পারলে মানুষ সেই কনটেন্ট টা পড়তে পছন্দ করবে না। প্রত্যেকটা জিনিসের জন্য প্রতিভা প্রয়োজন। ‌ 
আমরা নানা ধরনের কনটেন্ট লিখতে পারি যেমন ঃ ইসলামিক কনটেন্ট, চিকিৎসার বিষয়ে, পড়াশোনার বিষয়ে কনটেন্ট লিখতে পারি, ঘরোয়া উপায়ে চিকিৎসার উপায়, স্কিন কেয়ার, হেয়ার কেয়ার, মানুষ যেগুলো পোস্ট পড়তে পছন্দ করে সেগুলো বিষয়ে লিখতে হবে তাহলে ইনকাম করা সম্ভব। 
উপরিউক্ত থেকে বোঝা যায়, কনটেন্ট তৈরি করি ইনকাম করা যাবে এবং এর জন্য প্রয়োজন লেখার প্রতিভা।
 



ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করবেন কিভাবে

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করবেন কিভাবে? ফ্রিল্যান্সিং এখন বর্তমানে খুব জনপ্রিয় মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং করে মানুষ টাকা ইনকাম করছে। ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক দিক রয়েছে যেমনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি। ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি মার্কেটিং মাধ্যম যেখানে ইন্টারনেট ও ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে প্রোডাক্ট কেনা বেচা করা হয়। 



ডিজিটাল মার্কেটিং এ SEO করে ইনকাম করাও সম্ভব। গ্রাফিক ডিজাইন কোনো তথ্যকে সুন্দর ভাবে আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করে থাকে। গ্রাফিক ডিজাইন মানুষের মন কে আকর্ষণ করে তোলে তার চিত্র দেখিয়ে। গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ কি? বিভিন্ন কোম্পানিতে ব্র্যান্ডের লোগো ডিজাইন করা।পোস্টার ব্যানার ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, প্যাকেজ ডিজাইন , ওয়েব ডিজাইন , ইউটিউব বিজ্ঞাপন। 



গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে যেখানে কাজের সুযোগ থাকে সেটা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং যেমন ঃ ফাইবার, আপওয়ার্ক ইত্যাদিকনটেন্ট রাইটিং কি? কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে পাঠকের কাছে কোন বার্তা পৌঁছে দেওয়া। কন্টেন্ট রাইটিং ব্লগ ওয়েবসাইট সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ইমেল মার্কেটিং কন্টেন্ট ভিডিও স্ক্রিপ্ট ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হয়। কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য দরকার ভালো লেখার দক্ষতা ভাষার জ্ঞান বানান ঠিক রাখা রিসার্চ করার ক্ষমতা এসইও সম্পর্কে ধারণা থাকা। কন্টেন্ট রাইটিং করে মানুষ  লক্ষাধিক টাকা আয় করেছে। 




ভিডিও এডিটিং কি? ভিডিও এডিটিং হলো বিভিন্ন অংশ কেটে জোড়া দিয়ে সাজিয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা।ভিডিও এডিটিং করে মানুষ অনেক টাকা আয় করতে পারে । ইউটিউব ভিডিও, ফেসবুক ভিডিও, টিকটক ভিডিও ইত্যাদি ভিডিও এডিট করে অনেক টাকা আয় করতে সক্ষম হচ্ছে । 
ফ্রিল্যান্সিং করে মানুষ দেশ বিদেশ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারছে। বর্তমান যুগে অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করে সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য দরকার ধৈর্য, সময়, এবং প্রতিভা। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ধৈর্যটা অনেকটাই প্রয়োজন। ধৈর্য ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব নয়। 
অতএব বলা যায়, ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। অনেকে ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা আয় করতে সক্ষম হয়েছে। আপনিও সক্ষম হতে পারেন যদি চেষ্টা করেন।

টিউশন করিয়ে ইনকাম

টিউশন করিয়ে ইনকাম এটি অনলাইনে মাধ্যমে সম্ভব আর অফলাইনের মাধ্যমেও সম্ভব। অনলাইনে টিউশন করিয়ে ইনকাম করা এখন অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম। শুধু মোবাইল ল্যাপটপ আর ইন্টারনেট থাকলে শুরু করা যাবে ইনকাম। ফেসবুকে ইউটিউবে ওয়েবসাইটে এখন অনলাইনের মাধ্যমে টিউশন করানো সম্ভব। শুধু থাকতে হবে পড়ানোর ভালো দক্ষতা। অনলাইনে এখন লক্ষাধিক  শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করছে। 





অনলাইনে টিউশন করিয়ে মানুষ অনেক টাকা আয় করছে।  অফলাইনে টিউশন করে ইনকাম করা ও সম্ভব। একটা ব্যাচ খুলে মানুষের বাড়িতে গিয়ে টিউশন করিয়ে ইনকাম সম্ভব। টিউশন করিয়ে মানুষ অনেক টাকা ইনকাম করছে। টিউশন করিয়ে ইনকাম আপনিও করতে পারবেন শুধু আপনার মধ্যে থাকতে হবে প্রতিভা। আপনার এই প্রতিভা আপনাকে টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করবে। এখন মানুষ বেশির ভাগ অনলাইন এর মাধ্যমে পড়াচ্ছে।





 অনলাইন এর মাধ্যমে পরিয়ে মানুষ ডবল ভাবে ইনকাম করছে। এক তো যারা পরছে তারা তাদের বেতন দেই আবার আলাদা ভাবে তাদের ভিও হই এটা আলাদা। তারা ডবল ভাবে ইনকাম করতে সক্ষম হই। বর্তমানে অনেকেই টিউশন করাই।
টিউশনি কোন ছোট কাজ নয় এটি একটি অনেক বড় কাজ। টিউশনি করিয়ে এই যে ইনকাম হয় যে শ্রদ্ধা পাওয়া যায় যে সম্মান পাওয়া যায় তা খুব বড় একটি পাওনা। যারা টিউশনি করাই তারা খুব সম্মান পেয়ে থাকে। তাদেরকে একটি গুরু মানা হয়। 
সুতরাং, টিউশনি করিয়ে ইনকাম করা অনেকটাই সম্ভব।

খাবার বিক্রি করে ইনকাম 

অনলাইনের মাধ্যমে খাবার বিক্রি করে ইনকাম করা এখন একটি সহজতার উপায়। মানুষ ফেসবুকে পেজ খুলছে এবং সে পেজে বিভিন্ন রকম খাবারের মেনু পোস্ট করে অনলাইনের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে খাবার বিক্রি করছে। এভাবে খাবার বিক্রি করে তারা অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। 
অফলাইনের মাধ্যমে খাবার বিক্রি করে ইনকাম করা সহজ। অনেকেই রাস্তায় খাবার বিক্রি করে। যেমনঃ বার্গার, ফুচকা, চটপটি ইত্যাদি। অনেকভাবে খাবার বিক্রি করে ইনকাম করা যায়। 





বর্তমানে অনেক মানুষই বাইরে থেকে খাবার কিন্তু পছন্দ করে। অনেক অনেক দূর থেকে আসে তারা তখন বাইরে রেস্টুরেন্টে বা অনলাইনের মাধ্যমে খাবার অর্ডার করে থাকে। এখনকার সময়ে ছোট থেকে বড় সবাই বাইরের খাবার খেতে বেশি পছন্দ করে। যার কারনে যারা খাবার বিক্রি করে তাদের অনেক টাকায় ইনকাম হয়। রাস্তার খাবার, রেস্টুরেন্টের খাবার, অনলাইনের খাবার যেটাই হোক না কেন মানুষ খেতে অনেক পছন্দ করে। 





খাবার বিক্রি করার সময় একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে খাবারের দাম যতই হোক খাবার ভালো হতে হবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মধ্যে রাখতে হবে। ভেজাল খাবার বিক্রি করা যাবে না। নিয়ত ঠিক রেখে খাবার বিক্রি করতে হবে। গ্রাহকরা খুশি হলে ভালো খাবার পেলেই ভেজাল মুক্ত খাবার পেলে তারা বারবার খাবার কিনতে আসবে। এতে করে আপনাদের এই লাভ হবে।
সুতরাং বলা যায় খাবার বিক্রি করে অনেক টাকা ইনকাম করা যাবে। খাবার থাকতে হবে ভেজালমুক্ত। তাহলে গ্রাহকরা আসবে বেশি করে এবং আপনার ইনকাম হবে দারুন ভাবে।

প্রসাধনী বিক্রয় করে ইনকাম 

প্রসাধন বিক্রয় করে ইনকাম। 
প্রসাধনী বলতে নানা ধরনের প্রোডাক্ট কে বোঝানো হয়। অনলাইনে নানা ধরনের জুয়েলারি মেকআপ নানা ধরনের জিনিস বিক্রি করে ইনকাম করা সম্ভব। 
মানুষ এখন ফেসবুকে পেজ খুলে নানা ধরনের প্রোডাক্ট এর ছবি দিয়ে মার্কেটিং করছে। মানুষ ওগুলা অর্ডার করছে এবং প্রসাধনী গুলো বিক্রি হচ্ছে। ওয়েবসাইট আরো অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মানুষ প্রসাধনী বিক্রি করে অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। 






মানুষের দৈনন্দিন জীবনে যা যা প্রয়োজন সেগুলো অনলাইনের মাধ্যমে বা অফলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করলে অনেক টাকায় ইনকাম হবে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কিছুই প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং সেগুলো প্রতিদিনই দরকার হয় সেগুলো যদি অনলাইনের মাধ্যমে অফলাইনের মাধ্যমে বিক্রয় করা হয় তাহলে গ্রাহকের সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে যাবে বেকারত্ব কমে যাবে।
প্রসাধনী বলতে অনেক কিছুই বোঝাই যেমনঃ সাবান, শ্যাম্পু, কলম, খাতা, বই, রান্নার জন্য লবণ, মরিচ, হলুদ, আরো নানান জিনিস। 





মুদিখানার দোকানে বেশি গ্রাহক জমা হয়। একটা মুদিখানার দোকান থাকলে অনেক টাকা ইনকাম সম্ভব।
সুতরাং বলা যায় যে, ‌ প্রসাধনী বিক্রি করে টাকা ইনকাম করা যায়। অনলাইন এবং অফলাইন দুইভাবে প্রসাধনী বিক্রি করা সম্ভব এবং আয় করাও সম্ভব।

ফ্রী টাকা ইনকামের নামে অনলাইনে প্রতারণা থেকে কিভাবে সাবধান হবেন  

ফ্রী টাকা ইনকামের নামে অনলাইনে প্রতারণা থেকে কিভাবে সাবধান হবেন।
অনলাইনে অনেক প্লাটফর্মে বলা হয়ে থাকে ফ্রী টাকা ইনকাম সম্ভব। কিন্তু আদেও সেগুলা সত্যিই হয় না।  অনেক প্লাটফর্মে ফ্রি টাকা ইনকামের নামে রেজিস্ট্রেশন করার সময় ফোন নাম্বার চাই এবং আগাম কিছু টাকা চাই সেগুলা ভুয়া হয়ে থাকে। তারা এভাবেই অনেকে কাছ থেকে টাকা লুট করে নেয়। 





আমাদের এগুলো থেকে সাবধান হতে হবে। সবকিছু যাচাই-বাছাই করে রেজিস্ট্রেশন করা উচিত। বেশিরভাগ এখন প্লাটফর্মে টাকা দেওয়ার নাম করে টাকা দেওয়া হয় না। তাদের কাছ থেকে টাকা লুটে নেওয়া হয়। অনেক অ্যাপ ও আছে যেখানে টাকা দেওয়া নাম করে টাকা দেওয়া হয় না। মানুষ অনেকেই এটার স্বীকার হচ্ছে। 




হঠাৎ করে যেকোনো প্ল্যাটফর্মে রেজিস্ট্রেশন চাইলে রেজিস্টার করা যাবে না। নিজের ফোন নাম্বার ঠিকানা দেওয়া যাবে না। সবকিছু যাচাই-বাছাই করতে হবে তারপর ভেবেচিন্তে কাজ করতে হবে। 
ফ্রী টাকা ইনকাম করার জন্য চেষ্টা করতে হবে। কাজ করতে হবে তাহলে ইনকাম নিশ্চিত হবে। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করে ফ্রী টাকা ইনকাম এই সব ভুয়া তথ্য থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। 
অতএব বলা যায়, ফ্রি টাকা ইনকামের নামে অনলাইনে প্রতারণা থেকে বেঁচে থাকবেন। সবকিছু যাচাই-বাছাই করার পর সিদ্ধান্ত নেবেন। টাকা ইনকামের জন্য কোন ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার চিন্তাভাবনা থেকে দূরে থাকবেন। পরিশ্রম করবেন তাহলে ইনকাম নিশ্চিত হবে। 








এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

Tasniha Akter Tanisha
Tasniha Akter Tanisha
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও আমি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করি। ৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।